মেট্রোরেলের বিয়ারিং স্প্রিং ছিটকে পড়ে পথচারীর মৃত্যু
অনলাইন ডেস্ক
২৬-১০-২০২৫ দুপুর ২:৪
মেট্রোরেলের বিয়ারিং স্প্রিং ছিটকে পড়ে পথচারীর মৃত্যু
রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে নিচে পড়ে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। নিহত তরুণের নাম আবুল কালাম। বাড়ি শরীয়তপুর। বয়স আনুমানিক ৩৫-৪০ বছর।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোবারক জানান, ‘বিয়ারিং প্যাড ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলে একজন পথচারী নিহত হয়েছেন।’ ঘটনার পরপরই মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ওপর থেকে ভারী ধাতব বস্তুটি নিচে পড়ে ওই ব্যক্তির মাথায় আঘাত হানে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সেতু বা উড়ালপথ নির্মাণে বিয়ারিং প্যাড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা পিলারের সাথে উড়ালপথের সংযোগস্থলে বসানো হয়। এর প্রধান কাজ হলো সেতুর ওপরের অংশ (সুপারস্ট্রাকচার) ও নিচের অংশের (সাবস্ট্রাকচার) মধ্যে ভার স্থানান্তরে সাহায্য করা এবং একই সাথে তাপমাত্রার পরিবর্তন, কম্পন ও অন্যান্য বাহ্যিক কারণে সৃষ্ট চাপকে সংকুচিত করে কমিয়ে আনা। এটি অনেকটা কুশন বা বালিশের মতো কাজ করে, যা সেতুর নড়াচড়া ও বিকৃতিকে নিয়ন্ত্রিত রাখে এবং কাঠামোর ক্ষতি প্রতিরোধ করে। এগুলোর প্রতিটির ওজন প্রায় ১৪০ বা ১৫০ কেজি। বাংলাদেশের মেট্রোরেল প্রকল্পেও এই বিয়ারিং প্যাড ব্যবহার করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক
২৬-১০-২০২৫ দুপুর ২:৪
রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে নিচে পড়ে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। নিহত তরুণের নাম আবুল কালাম। বাড়ি শরীয়তপুর। বয়স আনুমানিক ৩৫-৪০ বছর।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোবারক জানান, ‘বিয়ারিং প্যাড ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলে একজন পথচারী নিহত হয়েছেন।’ ঘটনার পরপরই মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ওপর থেকে ভারী ধাতব বস্তুটি নিচে পড়ে ওই ব্যক্তির মাথায় আঘাত হানে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সেতু বা উড়ালপথ নির্মাণে বিয়ারিং প্যাড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা পিলারের সাথে উড়ালপথের সংযোগস্থলে বসানো হয়। এর প্রধান কাজ হলো সেতুর ওপরের অংশ (সুপারস্ট্রাকচার) ও নিচের অংশের (সাবস্ট্রাকচার) মধ্যে ভার স্থানান্তরে সাহায্য করা এবং একই সাথে তাপমাত্রার পরিবর্তন, কম্পন ও অন্যান্য বাহ্যিক কারণে সৃষ্ট চাপকে সংকুচিত করে কমিয়ে আনা। এটি অনেকটা কুশন বা বালিশের মতো কাজ করে, যা সেতুর নড়াচড়া ও বিকৃতিকে নিয়ন্ত্রিত রাখে এবং কাঠামোর ক্ষতি প্রতিরোধ করে। এগুলোর প্রতিটির ওজন প্রায় ১৪০ বা ১৫০ কেজি। বাংলাদেশের মেট্রোরেল প্রকল্পেও এই বিয়ারিং প্যাড ব্যবহার করা হয়েছে।