আওয়ামী দোসরদের নির্বাচন পরিচালনায় রাখা যাবে না-- জয়নাল আবেদীন ফারুক
নিজস্ব প্রতিবেদক
২২-৯-২০২৫ রাত ৯:৩
আওয়ামী দোসরদের নির্বাচন পরিচালনায় রাখা যাবে না-- জয়নাল আবেদীন ফারুক
অন্তবর্তী কালীন সরকার ঘোষিত যেকোনো মূল্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠাতব্য জাতীয় নির্বাচন পরিচালনায় ‘আওয়ামী দোসর’ কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।
সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে যে গণতন্ত্র এনে দিয়েছেন মুগ্ধ-আবু সাঈদরা, শেখ হাসিনা দিল্লিতে বসে সেই গণতন্ত্রকে আজ ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে চাইছেন। হাসিনার প্রেতাত্মারা এখনো সচিবালয়ে বসে আছে। তাই আমাদের দাবি হলো— যাদের উপস্থিতিতে ২০১৪ সালে, ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে এবং ২০২৪ সালে দিনের ভোট রাতেই করেছেন, সেই প্রেত্মাতারা যেন কোনোভাবেই আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সম্পৃক্ত না হতে পারে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাকে আমরা একজন সৎ ও দক্ষ ব্যক্তি হিসেবে জানি। আমাদের অনুরোধ থাকবে— আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচন পরিচালনায় যেন কোনোভাবেই আওয়ামী প্রেতাত্মারা, যারা অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তারা দায়িত্ব পালন করতে না পারে। এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।
নিজের রাজনৈতিক দীর্ঘ পরিক্রমার কথা উল্লেখ করে বলেন, গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি জীবনভর লড়াই করেছে। সেই লড়াইয়ে আমরা মা-বাবা, ভাইকে হারিয়েছি, আয়নাঘরে নির্যাতনের শিকার হয়েছি, তবুও লড়াই থেমে নেই। তারেক রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এ গণতন্ত্রের স্বচ্ছ লড়াইয়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে ফারুক বলেন, পিআর পদ্ধতি আনতে চাইলে জনগণের কাছে যান, নির্বাচিত হয়ে সংসদে যান, সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করুন, তারপর সংবিধান পরিবর্তন করে পিআর পদ্ধতি চালু করুন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি ভিপি ইব্রাহিম। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ওবাদুর রহমান টিপু। এ সময় বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ দলের অন্যান্য নেতারা বক্তব্য রাখেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২২-৯-২০২৫ রাত ৯:৩
অন্তবর্তী কালীন সরকার ঘোষিত যেকোনো মূল্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠাতব্য জাতীয় নির্বাচন পরিচালনায় ‘আওয়ামী দোসর’ কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।
সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে যে গণতন্ত্র এনে দিয়েছেন মুগ্ধ-আবু সাঈদরা, শেখ হাসিনা দিল্লিতে বসে সেই গণতন্ত্রকে আজ ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে চাইছেন। হাসিনার প্রেতাত্মারা এখনো সচিবালয়ে বসে আছে। তাই আমাদের দাবি হলো— যাদের উপস্থিতিতে ২০১৪ সালে, ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে এবং ২০২৪ সালে দিনের ভোট রাতেই করেছেন, সেই প্রেত্মাতারা যেন কোনোভাবেই আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সম্পৃক্ত না হতে পারে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাকে আমরা একজন সৎ ও দক্ষ ব্যক্তি হিসেবে জানি। আমাদের অনুরোধ থাকবে— আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচন পরিচালনায় যেন কোনোভাবেই আওয়ামী প্রেতাত্মারা, যারা অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তারা দায়িত্ব পালন করতে না পারে। এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবেন।
নিজের রাজনৈতিক দীর্ঘ পরিক্রমার কথা উল্লেখ করে বলেন, গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি জীবনভর লড়াই করেছে। সেই লড়াইয়ে আমরা মা-বাবা, ভাইকে হারিয়েছি, আয়নাঘরে নির্যাতনের শিকার হয়েছি, তবুও লড়াই থেমে নেই। তারেক রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এ গণতন্ত্রের স্বচ্ছ লড়াইয়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে ফারুক বলেন, পিআর পদ্ধতি আনতে চাইলে জনগণের কাছে যান, নির্বাচিত হয়ে সংসদে যান, সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করুন, তারপর সংবিধান পরিবর্তন করে পিআর পদ্ধতি চালু করুন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি ভিপি ইব্রাহিম। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ওবাদুর রহমান টিপু। এ সময় বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ দলের অন্যান্য নেতারা বক্তব্য রাখেন।