287628
শিরোনামঃ
বন্যপ্রাণী রক্ষায় নতুন প্রজন্মের অগ্রণী ভূমিকা অনস্বীকার্য- পরিবেশ উপদেষ্টা কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা মোংলায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের তারেক রহমানের পক্ষে সহায়তা প্রদান বিএনপি প্রতিশোধ পরায়ণ দল নয় : নুরুদ্দিন অপু ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে মনোনয়ন বঞ্চিতদের বিক্ষোব ও মশাল মিছিল টিসিবির মাধ্যমে দেশীয় চিনি বিক্রি শুরু হয়েছে এবং তা চলমান থাকবে-শিল্প উপদেষ্টা  বাংলাদেশ মিশন আদ্দিস আবাবায় ই-পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম এর উদ্বোধন চুয়াডাঙ্গায় শুভ'র কবর জিয়ারত করলেন শিল্প উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস-২০২৫ উদযাপন 'আইএলও' তিনটি কনভেনশন একসঙ্গে অনুসমর্থন এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত-- শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

সাংবাদিক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নের দাবি বিপিজেএফের

#
news image

সারা বছরই দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকরা নানান নির্যাতনের শিকার হলেও সঠিকভাবে বিচার পান না। তাই অবিলম্বে সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও মর্যাদা বাড়াতে বেশ কিছু দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম (বিপিজেএফ)।  

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি কাজী শরিফুল ইসলাম (শাকিল) ও সাধারণ সম্পাদক মো. রোমান আকন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

তারা বলেন, সারা দেশের সাংবাদিকদের স্বার্থে দাবি ও মর্যাদা আদায়ে আমরা মাঠে রয়েছি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাংবাদিক সমাজ ও সাংবাদিকতা এখনও সুরক্ষিত নয়। বিশেষ করে তৃণমূলের সাংবাদিকরা সবচেয়েবেশি অবহেলিত। তাই তাদের সুরক্ষায় সরকারকে একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন করায় অন্তর্বতী সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

আমরা চাই, সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কি হবে, তা এ গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনকে নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও অশিক্ষিত বা অপেশাদার কোনো ব্যক্তি যাতে এ পেশায় আসতে না পারে, সেজন্য কঠোর নীতিমালা করতে হবে এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। একটি জাতীয় ডাটাবেজ করে দেশের সাংবাদিকদের তালিকা করতে হবে এবং অবিলম্বে সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে বাংলাদেশের আর একটি সাংবাদিকও নির্যাতিত না হয়।

দাবিগুলো হলো-সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে কঠোর আইন করতে হবে। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে সাংবাদিকতা একটি অধ্যায় চালু করতে হবে। পেশাগত কাজে সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার ও হামলা-মামলার ব্যয়ভার সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমকে বহন করতে হবে। সারাদেশে হরতাল ও অবরোধ অথবা সংঘর্ষের ঘটনার সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঝুঁকিভাতা দিতে হবে। কোনো সাংবাদিককে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলায় জড়ালে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এ ১৫ বছরে যত সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা হয়েছে, সেগুলোর বাদীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থানে যেসব সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে, সেসব মামলা প্রত্যাহারসহ বাদীকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। প্রতিটি গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের অনুকূলে কল্যাণ ফান্ড গঠন করতে হবে। যে কোনো মামলায় দোষী প্রমাণ হওয়ার আগে কোনো সাংবাদিককে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারবে না। পাশাপাশি গণমাধ্যম ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে।

অনলাইন ডেস্ক

২৫-৯-২০২৫ দুপুর ১০:৩৪

news image

সারা বছরই দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকরা নানান নির্যাতনের শিকার হলেও সঠিকভাবে বিচার পান না। তাই অবিলম্বে সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও মর্যাদা বাড়াতে বেশ কিছু দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম (বিপিজেএফ)।  

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি কাজী শরিফুল ইসলাম (শাকিল) ও সাধারণ সম্পাদক মো. রোমান আকন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

তারা বলেন, সারা দেশের সাংবাদিকদের স্বার্থে দাবি ও মর্যাদা আদায়ে আমরা মাঠে রয়েছি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাংবাদিক সমাজ ও সাংবাদিকতা এখনও সুরক্ষিত নয়। বিশেষ করে তৃণমূলের সাংবাদিকরা সবচেয়েবেশি অবহেলিত। তাই তাদের সুরক্ষায় সরকারকে একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন করায় অন্তর্বতী সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

আমরা চাই, সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কি হবে, তা এ গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনকে নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও অশিক্ষিত বা অপেশাদার কোনো ব্যক্তি যাতে এ পেশায় আসতে না পারে, সেজন্য কঠোর নীতিমালা করতে হবে এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। একটি জাতীয় ডাটাবেজ করে দেশের সাংবাদিকদের তালিকা করতে হবে এবং অবিলম্বে সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে বাংলাদেশের আর একটি সাংবাদিকও নির্যাতিত না হয়।

দাবিগুলো হলো-সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে কঠোর আইন করতে হবে। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে সাংবাদিকতা একটি অধ্যায় চালু করতে হবে। পেশাগত কাজে সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার ও হামলা-মামলার ব্যয়ভার সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমকে বহন করতে হবে। সারাদেশে হরতাল ও অবরোধ অথবা সংঘর্ষের ঘটনার সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য ঝুঁকিভাতা দিতে হবে। কোনো সাংবাদিককে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলায় জড়ালে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এ ১৫ বছরে যত সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা হয়েছে, সেগুলোর বাদীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থানে যেসব সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে, সেসব মামলা প্রত্যাহারসহ বাদীকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। প্রতিটি গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের অনুকূলে কল্যাণ ফান্ড গঠন করতে হবে। যে কোনো মামলায় দোষী প্রমাণ হওয়ার আগে কোনো সাংবাদিককে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারবে না। পাশাপাশি গণমাধ্যম ওয়েজবোর্ড অনুযায়ী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে।

সম্পর্কিত